বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিষয় সংক্রান্ত দোয়াত কলমের চেয়ারম্যান প্রার্থী এ জে এম আলমগীর হোসেন সিদ্দিকী তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী অশোক কুমার বড়াল ও কলাতলা ইউপি চেয়ারম্যান বাদশা ও তার লোকজনের কর্মকান্ড তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন করেন।
সোমবার (২০ মে) সকাল ১১ টায় উপজেলার রহমতপুর তার নিজ গ্রামে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন বিগত ২১ এপ্রিল আমাকে প্রকাশ্য জন সভায় চেয়ারম্যান বাদশ হত্যা করার হুমকি দেয়।
তিনি আমাকে বাড়ী আসতে দেবেনা। আমার নিজ কেন্দ্রে ভোট দিতে দেবেনা। এবং চিতলমারীর যেখানে আমাকে পাবে সেখানে মেরে রক্তাত্ত করে মেডিকেলে পাঠাবে। আমি দারুন ভাবে শঙ্কিত। ইতি পুর্বে ওই সন্ত্রাসী ও তার লোকজন দুইজন লোকের হাত ও পা বিচ্ছিন্ন করেছে। দীর্ঘ দিন মামলা চলার পর তাদেরকে হুমকির মুখে আপোষ করে ছাড় পেয়েছে ।
আমার কর্মী হাবিল শেখকে ঘুমন্ত অবস্থায় তুলে বেধড়ক মার পিট করা হয়েছে। তাদের দুই ভাইয়ের স্ত্রী পর্যন্ত রক্ষা পায়নি। কারন তারা আমার নির্বচনী কর্মী হিসাবে কাজ করছে। আমি প্রশাসন কে জানিয়ে কোন প্রতিকার পাইনি। যেহেতু স্থানীয় পরিষদ নির্বাচন। এখানে আমরা দুইজন প্রার্থী আছি। চিতলমারীরর জনগন ইতিমধ্যে উৎসব মুখর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। সেই পরিবেশের মধ্যে গুটি কয়েক সন্ত্রসীরা নির্বাচনকে বাঁধা গ্রস্ত করতে আমাকে দিবালোকে জন সভায় প্রশাসনের সামনে হত্যার হুমকি দিয়েছে। প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীসহ আমার প্রিয় নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেতা শেখ হেলাল উদ্দীন এমপি মহোদয় ও প্রশাসন কে ম্যাসেজটি পৌঁছে দিতে চাই। আমার প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী দ্বারা আমার বা আমার পরিবারের কোন রুপ প্রাণ হানির ঘটনা ঘটলে এর জন্য দায়ী থাকবে আমার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী ও তার লোকজন।