রুশ সেনার কমান্ড বুঝতে ভুল করে তারা। ভাষা সমস্যার জেরে তাই বন্ধুকেই ‘শত্রু’ ভেবে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে কিমের সেনারা। এতেই প্রাণ হারান রাশিয়ার ৮ সেনা। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধপরিস্থিতির মাঝে কিমের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হয় পুতিনের।
চলতি বছরেই কূটনৈতিক রসায়নকে নতুন মোড়ে এনে দাঁড় করিয়ে উত্তর কোরিয়া গিয়েছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট। কিমের সঙ্গে আলোচনা হয় দুই দেশের নিরাপত্তা ও সামরিক বাহিনী নিয়ে। প্রতি বছরই বিশ্বের একাধিক দেশে উত্তর কোরিয়ার বাসিন্দাদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের জন্য পাঠিয়ে থাকে কিম সরকার।
পুতিনের কূটনৈতিক সফরের পরই রাশিয়াকেও যুদ্ধে মদদ জোগানোর উদ্দেশ্যে গত অক্টোবর মাসে দেশটিতে কমপক্ষে ১০ হাজার সেনা পাঠান কিম।‘শত্রুপক্ষে’র বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করার কথা ছিল উত্তর কোরিয় সেনাদের। কিন্তু তাদের হাতেই কিনা সেনা হারাতে হলো রুশ বাহিনীকে!